পৃষ্ঠাসমূহ

সততার অধিকারীদের জন্যে ত্যাগ তিতিক্ষা সহজ। [পর্ব ১]







দয়াময়,পরম করুণাময় আল্লাহ্‌র নামে


সকল প্রশংসা আল্লাহর। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম ও তার সাহাবাগণের প্রতি সালাত ও সালাম পেশ করছি। অতঃপর ,



জাতিসংঘের পতাকাতলে শামের মুসলিমদের বিরুদ্ধে চলমান ক্রুসেডের প্রেক্ষিতে, -পদক্ষেপ নেয়া, -মুসলিমদের উপদেশ দেওয়া ও কুফফারদের সতর্ক করা দরকার এবং আমরা বলি সকল ক্ষমতা আল্লাহরইঃ




জোটের লক্ষ্য এবং কিছু বিষয়ঃ (বিভাগ১)



সিরিয়ায় অভিযান শুরু হওয়া এবং সরকারের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিয়ে জিহাদের পতাকা উত্তোলিত হওয়ার পর থেকে আমেরিকা স্পষ্টত বিভিন্ন মাধ্যমে জিহাদকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে, -তানযীম আলক্বায়িদার সাথে জোট করার আগেই জাবহাতুন নুসরাহকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করার মাধ্যমে শুরু হয়, তারপর -রাজনৈতিক নেতাদের কথিত জোটের মাধ্যমে ব্যবহার করে পশ্চিমাদের শামের জনগণকে শাসন করার চেষ্টা।



যাতে পশ্চিমাদের অনুগতদের মাধ্যমে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়িত হয়। মুজাহিদীনের জয়ের পর পশ্চিমারা সাহায্যকারী হওয়ার ভান করে অথচ তারা আমাদের জন্য রোগ ও মৃত্যু। এটি ছিল শামকে ইরানের নিয়ন্ত্রণ থেকে বের করে পশ্চিমের অধীনে নেয়া। তবে এটি কিছু বিষয় দ্বারা প্রতিহত হয়, বিশেষতঃ



ইসলামের পতাকার উত্থান এবং সাধারণ মুসলিমদের এটি উঁচু করে ধরে একত্র হওয়ার গৌরব, -শামের সাধারণ মুসলিমদের মুজাহিদীনের পাশে দাঁড়ানো। জনতা জানতো যে জিহাদের সাথে ঐক্য ছাড়া তারা যুলম ও স্বৈরাচার থেকে মুক্তি পাবে না, -পশ্চিমারা সামরিক আগ্রাসনে যোগ দিতে পারছিল না অজুহাতের অভাবে, যা এখন তানযীম আদদাওলাহ তাদের তৈরি করে দিচ্ছে। আফগান ও ইরাক যুদ্ধের পর তাদের পলায়ন ছিল যারা সতর্ক হতে চায় তাদের জন্য শিক্ষার খনি, কিন্তু মনে হয় আমেরিকা ও তার মিত্রদের উপলব্ধি করার ক্ষমতা কম,তারা শিক্ষা নেয়নি। জিহাদের উত্থানের আগে অঞ্চলটিকে তারা যেভাবে দেখতো এখনো সেভাবে দেখছে। তাদের যেসব শিক্ষা নেয়া উচিত ছিল তা উল্লেখ করা দরকার। হয়ত তারা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আগে সম্বিত্‍ ফিরে পাবে, কারণ তারা বিস্ফোরন্মুখ আগ্নেয়গিরির কিনারায় দাঁড়িয়ে। মধ্যপ্রাচ্য এলাকাটি আগ্নেয়গিরি ও ভূমিকম্পের এলাকা। কেউ এতে হাত বা পা রাখা মানে নিজের সাম্রাজ্য নিয়ে জুয়া খেলা, তার আকার ও শক্তি যাই হোক। এর কারণ দুটিঃ



প্রথমতঃ -পশ্চিমারা এখনো পুরনো শাসকদের ভিত্তিতে মুসলিমদের দেখে, অবশ্যই সেসব শাসকেরা নাগরিকদের শাসন করতে সমর্থ নয় বরং তারা এদের প্রতি ভীত,



কিছু সিস্টেম তাদের ক্ষমতার আসন ধরে রাখতে পারেনি এবং তাদের প্রশাসন ও প্রতারণাকে ফাঁস করে দিয়েছে, কারণ সব সিস্টেমই জনগণের উপর ক্ষমতা হারানোর ভয়ে অস্থির, এ অঞ্চলে পশ্চিমের নতুন আগ্রাসনের পর তা-ই হবে। -পোষা মিডিয়া কর্তৃক জনগণকে দুর্জন শাসক ও কুফফার দালালদের ব্যাপারে খুশি রাখার যুগ চলে গেচৈ, আর সিকিওরিটি সার্ভিসগুলো জনগণকে ভয় দেখিয়ে মুখ চেপে ধরে তাদের হাতে অস্ত্র তুলে নিতে বাধা দিতে পারে না, নিজেদের দুর্বলতা প্রকাশ করে দেয়া এসব শত্রু আর মুজাহিদীনের সামনে দাঁড়াতে সমর্থ নয়। -



দরবারী আলেমদের ফাতওয়া যেগুলো হারামকে হালাল করে তাদের নেতাদের জন্য ঢাল হিসেবে কাজ করতো,সেসব এখন উপযোগিতা হারিয়েছে।



দ্বিতীয়তঃ মুসলিমরা এখন দ্বন্দ্বের প্রকৃতি সম্পর্কে অবগত। এ অঞ্চলের মানুষের, যাদের অগ্রভাগে আছে মুজাহিদীন, এখন তাদের মুখের কথা হলো ইসলামই সত্য, যে ইসলাম মুহাম্মাদ সাঃ ও সাহাবাগণের রাঃ। সেই ইসলাম যা দুর্বল অবস্থায় শুরু হয়েছিলো, তারপর আল্লাহ এর শক্তি বৃদ্ধি করেন যতদিন না এটি পূর্ব ও পশ্চিমের শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলোকে পরাজিত করে। আজকের মুসলিমদের লড়াইয়ের প্রকৃতি ও এতে লিপ্ত দলগুলোর ব্যাপারে জানে। ইরানী, রুমি ও ইয়াহুদীদের সাথে মুসলিমদের প্রাচীন ও বর্তমান যুদ্ধগুলোর ব্যাপারে তারা জানে । আজ যা ঘটছে, এবং নিকট ভবিষ্যতে যা ঘটবে, এগুলো কাফেরদের সাথে আমাদের চলমান লড়াইয়ের উত্থান পতনেরই একটি দৃশ্য মাত্র, যা অচিরেই আল্লাহর সাহায্যে এই লড়াইয়ের ফলাফল মুমিনদের দিকে ঝুকে পড়বে।



(কবিতা)



হক্কের উর্দ্ধগমন হবেই, আর বাতিলের পতন হবেই



কিন্তু আল্লাহকে তার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে প্রশ্ন করার কেউ নেই।



যদি কখনও আমাদের অবস্থার পরিবর্ত্ন হয়,



(মনে রাখতে হবে) আল্লাহ কখনও পরিবর্তন হবেন না।



সংকটের পরে আসবে বিজয়, এটা তারই ওয়াদা



অনিবার্য বিজয়ের জন্য ধৈর্যধারন করা তারই নির্দেশ।


এই অঞ্চলের মানচিত্র তিন হাজার বছর যাবত বিভক্ত আছে এই অঞ্চল নিয়ন্ত্রনের জন্য ক্ষমতা নিয়ে এবং তাদের শ্রেণিবিন্যাস তখনই অবিভক্ত যখন ইসলাম পরাজিত ছিল।আজ, এটা এই অঞ্চলে এই দ্বন্দ্বের মাঝে এক নতুন মানচিত্র অঙ্কন করতে এসেছে।
ইরাক,সিরিয়া ও লেবানন স্বপ্নদ্রষ্টাদের হাতে যারা পারস্যের গৌরব ফিরিয়ে আনতে চায় যেমন তারা এনেছে ইয়েমেনে
এবং গালফ রাষ্ট্র সমুহ আর মিশর এদের বিশ্বাসঘাতক শাসকদের মাধ্যমে রোমানদের হাতে

ফিলিস্তিন আর জর্ডান ইহুদিদের হাতে এবং এরা তাদের উদ্দেশ্য সাধনের জন্য লালায়িত

মুজাহিদ ভাইদের প্রতিঃ

যারা তাদের স্বপ্ন নষ্ট করে দিচ্ছে আর তাদের পথে দাঁড়াচ্ছে তারা হল জিহাদের ভাইয়েরা।তারা কেমন করে সফল হতে পারে যখন মুজাহিদ্গন শক্তি ও ক্ষমতায় একত্রিত হয় এবং অনেক মানুষ তাদের অনুসরণ করে।এবং এই উপস্থাপনার আলোকে, এটা দেখায় যে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যেকোন সামরিক হস্তক্ষেপ এর সূচনালগ্নেই লাগামহীন হবে,লেবানন, জর্ডান আর ফিলিস্তিন ও মুহাম্মাদ(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম) এর উপদ্বীপ, ইয়েমেন ও মিশরের কিনানাহ এবং মাগরিব ও পূর্ব এশিয়ার মানুষদের থেকে একটি আগ্নেয়গিরি।



পশ্চিমা জনগনের প্রতিঃ ( ২য় অংশ)

আমি পশ্চিমা জনগনকে মনে করিয়ে দিতে চাই তাদের নেতাদের নির্বুদ্ধিতার কথা যখন তারা পছন্দ করলো মুসলিমদের সাথে যুদ্ধকে। বুশ তার জনগণকে সংবর্ধনা জানিয়ে ছিল তালেবানদের পতন হয়েছে বলে, ঠিক দশ পছর পরে ওবামা তার সেই জনগণকে এই বলে নিশ্চয়তা দিতে চাচ্ছে তালেবানদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে।

আফগানিস্থানে আক্রমনের পরে আল-কায়েদা ছড়িয়ে পড়ে পাকিস্থান,ইয়েমেন,সোমালিয়া,মালি,আলজেরিয়া এবং ইরাক এবং সর্বশেষ সিরিয়ায় কিন্তু এটায় শেষ নয়, ভারত উপমহাদেশে এটা তার যুদ্ধক্ষেত্রকে প্রসারিত করেছে এবং মুজাহিদীনরা আল্লাহর উপর সম্পুর্নরুপে ভরসা পোষন করে, পশ্চিমা নির্বোধ নেতাদের বুদ্ধিহীনতার সুজোগ নিয়ে। আফগানিস্থানে আক্রমনের পরে আল-কায়েদা যদি এই ভাবে ছড়িয়ে পড়ে যার সাথে শামের তুলনা করা চলে না এর গুরুত্ব ও ভৌগোলিক কারনে, তাহলে কি অবস্থা হবে যদি আমেরিকা শামে আক্রমন করে। শামে আমেরিকার যুদ্ধের ঝংকার নিশ্চিতভাবে তাদের ক্ষতির কারন হবে আমাদের জন্য হবে
কল্যাণকর,ইনশাআল্লাহ,যদিও আমাদেরকে সামান্য ঝামেলা সহ্য করতে হবে। আল্লাহ বলেন,

"তাদের পশ্চাদ্ধাবনে শৈথিল্য করো না। যদি তোমরা আঘাত প্রাপ্ত, তবে তারাও তো তোমাদের মতই হয়েছে আঘাতপ্রাপ্ত এবং তোমরা আল্লাহর কাছে আশা কর, যা তারা আশা করে না। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।"

এটা কোন ব্যাপার না তারা কিভাবে আমাদের সাথে যুদ্ধ করবে ,নিজেরা করবে না প্রক্সি ব্যবহার করবে তাদের দুর্বলতা ঢাকার জন্য , আমরা বিশ্বাসী অবশ্যই এই যুদ্ধের খরচ তাদেরকে আমাদের থেকে শত বছর পিছনে ফেলে দিবে।

একটি ক্ষুদ্র স্মারকঃ

ওহে আমেরিকা ও ইউরোপের জনগন, মুসলিম ও মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে তোমরা কি আশা কর, নিজের দেশের ও নিজের বাচ্চাদের করুন মৃত্যু ও দুঃখকষ্ট ব্যতিত। ভুলে গেছ কী-

১। মুসলিম দেশে তোমাদের আগ্রাসন, মুসলিমদেরকে তাদের ভূমি দাবিয়ে রাখার চেষ্টা এবং তাদের সম্পত্তির লোভ এবং Iইহুদীদের প্রতি তোমাদের সমর্থন এর জন্য কত মূল্য দিতে হয়েছে

ক)ভুলে গেছ আফগান,ইরাক এবং সোমালিয়াতে তোমাদের আহত ও নিহতের সংখ্যা?

খ)ভুলে গেছ ১১ সেপ্টেম্বরের সেই তান্ডবের কথা এবং ইউএস কোল ধংসের কথা, এই অঞ্চলে তোমাদের স্বার্থের উপরে আঘাতের কথা?

গ) ও পশ্চিমা জনগণ, তোমাদেরকে কি পরিমাণ খরচ করতে হয়েছে এবং হবে এই যুদ্ধের জন্য? যা তোমাদের অর্থনৈতিক সমস্যার কারণ হবে।

২। এবং এটা জানার পরও যে তোমাদের নেতারা তোমাদেরকে বোকা বানাচ্ছে এই বলে যে, তাদের সেনাবাহিনীকে তারা ভূমিতে নামাবে না উপর থেকে আঘাত করা ব্যতীত, এবং তোমাদের শিশুরা নিরাপদে থাকবে মুজাহিদীনদের থাবা থেকে।

বরং এই যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়বে তোমাদের ভূমিতে যখন মুসলিমরা দেখতে তাদের ভূমিতে তাদের নিরীহ শিশুদেরকে হত্যা করা হচ্ছে যখন তোমরা শান্তিতে বসবাস করছো।

ট্যাক্স শুধুমাত্র তোমাদের নেতাদের দ্বারা পরিশোধিত হবে না, বরং এটা হবে তোমরাও যাদেরকে প্রচুর খরচ করতে হবে, সুতরাং তোমাদেরকে নিজেদের বাঁচাতে হবে এই যুদ্ধ থেকে এবং তোমাদের শাসকদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে এবং থামাতে হবে তাদেরকে তোমার ও তোমার দেশকে জড়িয়ে যাওয়া থেকে ।সচেতন থাকতে হবে তোমাদের নেতাদের মিথ্যে থেকে যা তারা তোমার নিরাপত্তার জন্য করছে বলে ধোকায় দিচ্ছে।

আল্লাহ বলেন,
তাদের পূর্বে যারা ছিলো তারাও চক্রান্ত করেছিলো। কিন্তু সর্বদা সর্বশ্রেষ্ঠ পরিকল্পনা আল্লাহর। প্রতিটি আত্মার ক্রিয়াকর্ম তিনি জানেন। শ্রীঘ্রই অবিশ্বাসীরা জানতে পারবে, কারা পাবে শেষ পর্যন্ত [সুখের] নিবাস

সমাধানের উপায়

তোমাদেরকে কয়েকবার জানিয়েছেন শায়েখ ওসামা(রহঃ) যে, একমাত্র সমাধান মুজাহিদীনদের সাথে যুদ্ধ ত্যাগ করা।
সম্পূর্ণভাবে আমাদের অঞ্চল পরিত্যাগ করা
ইহুদীদের প্রতি সমর্থন অপসারণ করা।
মুসলিম ভূমির সম্পদের দিকে হস্তক্ষেপ না করা
আমাদের অভ্যন্তরীন বিষয় আমাদের হাতে ছেড়ে দেয়া, আমাদের শাসকদের ব্যাপারে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে দেয়া।

ভয়ংকর হুমকিঃ

যদি তোমরা তা কর, তবে তোমরা মুজাহিদীন ও মুসলিমীনদের থেকে নিরাপদ,যদি তোমরা তোমাদের ব্যাপারে আগ্রহী হও। আর যদি তোমরা তা না কর, তবে তোমরা মুসলিমদের হৃদয়ে তোমাদের ঘৃনার বীজ বপন করলে,যা তাদের মায়েদের গর্ভে জন্ম দিবে হাজার হাজার খালিদ বিন ওয়ালিদ, সালাউদ্দিন আইয়ুবী ,ওসামা বিন লাদেন(রহঃ) এই অঞ্চলে যুদ্ধ শুরু করেছ তোমরা , এই উম্মাহর হাজারো যুবক যারা মৃত্যুকে সামান্য ভয় করে না।অগনিত বোম্বিং, সশস্ত্র গাড়ির হুংকার, মিসাইল ও ট্যাংক সত্ত্বেও এই প্রজন্ম ভালবাসে মৃত্যুকে ,যাদের সবথেকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য হল নিজের জীবনকে উৎসর্গ করা আল্লাহর জন্য। তোমরা অনেক মুসলিম যোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ করেছ,তোমরা জানো ইসলামের যোদ্ধারা তোমাদের সাথে যুদ্ধে করে তারা তাদের আল্লাহকে ডাকে যখন তোমাদের হাতে শহীদ হয় তখন তারা কবিতা পড়ে

(কবিতা)

ফেড়ে ফেল অন্ধকার আর এগিয়ে চল আমার ভাই



আলো আর শক্তির মিলনস্থলের দিকে



এবং যে মৃত্যু কামনা করে ধ্বংসের সম্মুখীন হয়



এবং মহত্তের সাথে মরে,শহিদী মৃত্যু



যে মহান জিহাদে মৃত্যুবরণ করে না,



বরং সে অনুভব করে যেন সে তার বিছানায় মরেছে



-এই আমাদের বিশ্বাস যা তোমাদের নেই
আমরা তোমাদের রোমান সাম্রাজ্যকে পরাজিত করেছি
তোমাদের শত্রু পার্সিয়ানদের কে পরাজিত করেছি।
আমরা ইহুদীদের কে মুহাম্মদ(সঃ) এর আরব উপদ্বীপ থেকে বহিষ্কার করেছি
আমাদের বিজয় মিছিল প্যারিস এর নিকটে পৌছেছিল
মস্কো আশি বছর আমাদেরকে জিজিয়া দিয়েছে

(কবিতা)


তাদের অবস্থা আর সম্পদ দেখে প্রতারিত হয়ো না



কারণ আল্লাহই তোমাদের অভিভাবক আর তাদের নেই কোন অভিভাবক

 (চলবে ইনশাআল্লাহ...)


লেখকঃ শায়েখ আল ফাতিহ আবু মুহাম্মাদ আল জাওলানী (হাঃ)
অনুবাদঃ শায়খ আযযাম অনুবাদ টীম